এ সময় প্রধানমন্ত্রীর হাতে একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক অজিত কৌরের লেখা চিঠি ও বই এবং উপহার হিসেবে একটি শতবর্ষী প্রাচীন নিদর্শন ‘ফুলকরি চাদর’ তুলে দেওয়া হয়।
গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ট্রিলজি—অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়াচীন রচনার স্বীকৃতি হিসেবে ‘বিশেষ সাহিত্য পুরস্কার’ প্রদান করে ফসওয়াল।
প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত বলেন, পুরস্কার গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান। শেখ হাসিনা বলেন, রাজনীতিবিদ হিসেবে বঙ্গবন্ধু হিমালয়ের মতো উচ্চতায় থাকলেও তিনি তাঁর লেখাতেও অনন্য প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন।
পুরস্কার হস্তান্তরের আগে পাঠ করা সম্মাননা স্মারকে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তাঁর ট্রিলজির জন্য অসামান্য সাহিত্যিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ৬৩তম সাহিত্য উৎসবে সার্ক সাহিত্য পুরস্কার-২০২৩ প্রদান করতে পেরে ফসওয়াল সম্মানিত বোধ করছে।
প্রখ্যাত পাঞ্জাবি ঔপন্যাসিক ও ফসওয়ালের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অজিত কৌর আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত ওই উৎসবে বাংলাদেশি লেখক ও গবেষক রামেন্দু মজুমদার ও মফিদুল হকের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন। নয়াদিল্লিতে ২৬ মার্চ থেকে ৩ দিনব্যাপী ওই আঞ্চলিক সাহিত্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সূত্র : বাসস।